কোন সম্পত্তির আংশিক মূল্য পরিশোধের মাধ্যমে উক্ত সম্পত্তি ভবিষ্যত কোন নির্দিষ্ট সময়ের মধ্যে ক্রয় বিক্রয়ের নিমিত্তে পক্ষগনের মধ্যে যে লিখিত চুক্তি সম্পাদিত হয়, তাকে বায়না পত্র বলা হয়। অর্থাৎ,ক্রেতা ও বিক্রেতার স্বাক্ষরিত বিক্রয় চুক্তিকে বায়না চুক্তি বলা হয় ।এই চুক্তিতে সম্পত্তি নিবন্ধন সম্পর্কিত সমস্ত শর্তাবলী অন্তর্ভুক্ত থাকে। মোট চুক্তির পরিমাণ, সম্পত্তি নিবন্ধনের জন্য প্রয়োজনীয় সময় এবং ক্রেতা কর্তৃক প্রদত্ত টোকেন মানি বা বায়না অর্থ বায়নানামা দলিলে উল্লেখ থাকে। এছাড়াও বায়নাতে প্রতিশ্রুত তারিখে সম্পত্তি নিবন্ধন না ঘটলে দায়ী পক্ষের দ্বারা প্রদান করা জরিমানা ও থাকে বায়নানামা দলিলে। ক্রেতা এবং বিক্রেতার মধ্যে কোন বিরোধের ক্ষেত্রে, বায়না চুক্তি সমাধানের জন্য আইনি প্রমাণ হিসেবে কাজ করে । বর্তমানে বায়না দলিল রেজিষ্ট্রেশন বাধ্যতামূলক। অন্যথায়, যখন ক্রেতা এবং বিক্রেতার মধ্যে বায়না সম্পাদন হওয়ার পর তারা যদি মনে করে উক্ত প্রপার্টি টা সাফ কবলা রেজিস্ট্রেশনের জন্য তারা আর এগোবে না, তখন বায়না চুক্তি বাতিল করণ দলিলের মাধ্যমে পূর্বে রেজিস্টার্ড বায়না দলিল টি বাতিল করা যেতে পারে। আমরা অত্যন্ত আন্তরিকতা, বিশ্বস্ততা এবং পেশাদারিত্বের সাথে আপনার বায়নানামা দলিল রেজিষ্ট্রেশন প্রক্রিয়া নির্ভূলভাবে সম্পন্ন করে থাকি এবং আমাদের অভিজ্ঞ ল্যিগাল এক্সপার্ট টিম সর্বদা প্রস্তুত রয়েছে আপনাদের সেবায়।

কোন ব্যক্তি কোন জমির মালিকানা লাভ করার পর, পূর্ব মালিকের নামের পরিবর্তে নতুন মালিকের নাম সংশ্লিষ্ট খতিয়ানে অন্তর্ভূক্ত করা বা তার নিজ নামে নতুন খতিয়ান খোলার বা রেকর্ড হালনাগাদকরনের যে কার্যক্রম তাকে খারিজ/নামজারি বা মিউটেশন (Mutation) বলে । সম্পত্তির দলিল রেজিষ্ট্রেশন সম্পন্ন করার পরে অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ কাজ হলো সহকারী কমিশনার (ভূমি) অফিসে নিজের নামে উক্ত সম্পত্তির নামজারি করে নেয়া। বাংলাদেশের প্রেক্ষাপটে বিলম্বে নামজারি করার ফলে বর্তমান ক্রেতা তার জোতে জায়গা কম পায় এবং অন্যান্য জটিলতার সম্মুখীন হতে হয়। তাই নিজের সম্পত্তি সুরক্ষিত রাখতে এক্সপার্টদের মাধ্যমে নামজারি করিয়ে আপনি নিজে এবং আপনার ক্রয়কৃত জমির সুরক্ষা নিশ্চিত করুন । আমাদের ল্যিগাল এক্সপার্ট টিম প্রস্তুত রয়েছে সকল জটিলতার সহজ সমাধান নিশ্চিত করতে এবং আপনাকে ভবিষ্যৎ ঝামেলা বা ঝুঁকি থেকে সুরক্ষিত রাখতে।

সম্পত্তির নামজারি করার পাশাপাশি উক্ত সম্পত্তির ভূমি উন্নয়ন কর বা খাজনা পরিশোধ করা অত্যন্ত জরুরী, কেননা হালনাগাদ খাজনা উক্ত সম্পত্তিতে মালিকের দখল প্রমান করে। ভূমি উন্নয়ন কর বা খাজনা হালনাগাদ না থাকলে কোন ধরনের দলিল রেজিস্ট্রেশন করা সম্ভব হয় না। তাই এটি একটি অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ ডকুমেন্ট। আপনার যে কোন আইনি সমস্যা সমাধানে আমাদের অভিজ্ঞ ল্যিগাল এক্সপার্ট টিম সর্বদা প্রস্তুত রয়েছে ।

সাধারণত লিজহোল্ড প্রপার্টি (গৃহায়ণ /রাউজক/গণপূর্ত হতে যে জায়গা গুলো বাংলাদেশ সরকার কর্তৃক বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে এবং ৯৯ বছরের জন্য একটি ইজারা বা লিজ দলিল সম্পাদন করে দেয়া হয়েছে ) ঐ সকল প্রপার্টি ক্রয়-বিক্রয়ের ক্ষেত্রে উক্ত মন্ত্রনালয়/ অধিদপ্তর থেকে বিক্রয় অনুমতি পত্র সংগ্রহ করতে হয়। লিজহোল্ড প্রপার্টির যেকোনো ধরনের হস্তান্তরের জন্য উক্ত কর্তৃপক্ষ হতে লিখিত অনুমতির প্রয়োজন হয়। এই অনুমতি পত্র ছাড়া উক্ত সম্পত্তির বিক্রয় বা যে কোনো ধরনের হস্তান্তর করা সম্ভব নয়। আমাদের দক্ষ ও অভিজ্ঞ ল্যিগাল এক্সপার্ট টিম দ্বারা অত্যন্ত আন্তরিকতা ও বিশ্বস্ততার সাথে সেল ও মিউটেশন পারমিশন ( বিক্রয় ও নামজারি অনুমতি) প্রস্তুত করা সহ সকল ধরনের পারমিশন - (বন্ধক অনুমতি, হেবা দলিল সম্পাদন করার অনুমতি, ওয়ারিশ সূত্রে নামজারি করার অনুমতি) প্রস্তুত এবং সকল ধরনের জটিলতার সহজ সমাধান নিশ্চিত করে থাকি দ্রুত সময়ের মধ্যে।

যেকোনো স্থাবর সম্পত্তির মালিকানা হস্তান্তরের ক্ষেত্রে দলিল সম্পানের পাশাপাশি রেজিস্ট্রেশন হওয়া অত্যন্ত জরুরি। বাংলাদেশের প্রচলিত আইন অনুযায়ী স্থাবর সম্পত্তি সম্পর্কিত যে কোন দলিল রেজিস্ট্রেশন করা বাধ্যতামূলক, অন্যথায় ইহার কোন আইনিফলাফলএবং যথাযোগ্যতা থাকে না। বর্তমানে অ-রেজিস্ট্রিকৃত কোন দলিল দ্বারা মালিকানা দাবি করা সম্ভব নয় এবং তা সর্ব আদালতে অগ্রহণযোগ্য বলে বিবেচিত হবে। যে কোন প্রকার দলিল যেমন ( সাব-কাবলা দলিল, হেবা দলিল, বন্টননামা দলিল, মর্টগেজ দলিল, আম-মোক্তার বা পাওয়ার ওফ এ্যাটর্নি দলিল, ফরেন পাওয়ার দলিল, বায়নানামা দলিল, চুক্তিপত্র দলিল, শরীকানা চুক্তিপত্র দলিল, ভ্রম-সংশোধন দলিল) সহ যাবতীয় সকল দলিল রেজিষ্ট্রেশন সম্পন্ন করতে আমাদের সাথে যোগাযোগ করতে পারেন। আমরা অত্যন্ত আন্তরিকতা, বিশ্বস্ততা এবং পেশাদারিত্বের সাথে আপনার দলিল রেজিষ্ট্রেশন প্রক্রিয়া নির্ভূলভাবে সম্পন্ন করে থাকি এবং রেজিষ্ট্রেশন খরচ কমাতে গঠনমূলক আইনি পরামর্শ এবং আইনি সমাধান নিশ্চিত করতে আমাদের অভিজ্ঞ ল্যিগাল এক্সপার্ট টিম সর্বদা প্রস্তুত রয়েছে আপনাদের সেবায়।
*সাফ-কবলা দলিল রেজিষ্ট্রেশন।
সাফ- কাবলা দলিল হলো একটি আইনি দলিল যা মূলত সম্পত্তি ক্রয় ও বিক্রয়ের ক্ষেত্রে ব্যবহৃত হয়। অর্থাৎ, অর্থের বিনিময়ে কারো কাছ থেকে প্রোপার্টি কেনা হলে সেটা সাফ কবলা দলিলের মাধ্যমে রেজিস্ট্রেশন হয়। সম্পত্তির মালিকানার সবচেয়ে শক্তিশালী দলিল হলোসাফ- কাবলা দলিল। সাফ-কাবলা দলিলের বৈশিষ্ট্য: ১. বিক্রেতার নাম: বিক্রেতা, যিনি সম্পত্তি কিনেছেন, তার নাম এবং অংশ। ২. ক্রেতার নাম: দ্বিতীয় ক্রেতা, যিনি সম্পত্তি কিনবেন, তার নাম। ৩. বিক্রয় মূল্য: সম্পত্তির বিক্রয় মূল্য এবং চুক্তির শর্তাবলী। ৪. সম্পত্তির বর্ণনা: বিক্রি হতে যাওয়া সম্পত্তির বিবরণ এবং তা কোথায় অবস্থিত। ৫. আইনি বৈধতা: সাব-কাবলা দলিলটি মূল দলিলের ভিত্তিতে সম্পন্ন হয় এবং প্রথম ক্রেতার আইনি অধিকার দ্বিতীয় ক্রেতার কাছে হস্তান্তরিত হয়। নির্ভূল সাফ কবলা দলিল রেজিষ্ট্রেশন করতে যোগাযোগ করুন আমাদের এক্সপার্টদের সাথে। আমরা অত্যন্ত আন্তরিকতা ও পেশাদারিত্বের সাথে আপনার দলিল রেজিষ্ট্রেশন সম্পন্ন করতে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ।
*হেবা দলিল রেজিষ্ট্রেশন।
হেবা দলিল হলো একটি ইসলামিক আইনি দলিল যা, এক ব্যক্তি অন্য ব্যক্তিকে সম্পত্তি বা কোন মালিকানাধিকার স্বেচ্ছায় এবং বিনামূল্যে (কোনো আর্থিক বিনিময় ছাড়াই) দান করার জন্য ব্যবহার করা হয়। এই দানে সাধারণত দানকারী ব্যক্তি সম্পত্তি বা সম্পদ কাউকে দেন এবং এর মাধ্যমে ওই ব্যক্তি সম্পত্তির মালিক হন। ইসলামী শরিয়া অনুযায়ী, হেবা একটি বৈধ দান-সম্পর্কিত আইনি প্রক্রিয়া, যেখানে সম্পত্তি বা বস্তু দানকারী ব্যক্তি তার ইচ্ছায় সম্পূর্ণভাবে বিনামূল্যে অন্যকে হস্তান্তর করেন।কোনো হেবা দানের ক্ষেত্রে, দানকারী এবং গ্রহীতা উভয়ের সম্মতি প্রয়োজন এবং হেবা করা সম্পত্তির মালিকানা সম্পূর্ণভাবে গ্রহীতার কাছে চলে যায়। হেবা দলিলের বৈশিষ্ট্য: ১. দানের উদ্দেশ্য: এটি সম্পূর্ণ স্বেচ্ছায় দানের প্রক্রিয়া, যেখানে কোনো আর্থিক বিনিময় করা হয় না। ২. দাতা ও গ্রহীতা: দাতা (যিনি সম্পত্তি দান করছেন) এবং গ্রহীতা (যিনি সম্পত্তি গ্রহণ করছেন) এর নাম ও বিবরণ। ৩. সম্পত্তির বর্ণনা: হেবা করা সম্পত্তির বিস্তারিত বর্ণনা দলিলে উল্ল্যেখ থাকতে হবে। ৪. আইনি বৈধতা: হেবা দলিলটির রেজিস্ট্রেশন করার মাধ্যমে দানটির আইনি বৈধতা নিশ্চিত করা যেতে পারে এবং ভবিষ্যতের জন্য এটি বৈধ মালিকানার প্রমাণ হিসেবে কাজ করবে। ৫. ইসলামিক আইন: হেবা দলিলের মাধ্যমে দানের উদ্দেশ্য সাধারণত ইসলামী আইন (শরিয়া) অনুযায়ী হতে হবে, যেখানে দানটি স্বেচ্ছায়, নিঃস্বার্থ এবং বিনামূল্যে হয়। নির্ভূল হেবা দলিল রেজিষ্ট্রেশন করতে যোগাযোগ করুন আমাদের এক্সপার্টদের সাথে। আমরা অত্যন্ত আন্তরিকতা ও পেশাদারিত্বের সাথে আপনার দলিল রেজিষ্ট্রেশন সম্পন্ন করতে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ।
*বন্টননামা দলিল রেজিষ্ট্রেশন।
একাধিক ব্যক্তি বা প্রতিষ্ঠানের মধ্যে সম্পত্তির ভাগ-বাটোয়ারা বা বন্টন সম্পর্কিত চুক্তি এবং আইনি সম্মতির প্রমাণ হিসেবে ব্যবহৃত হয়। একাধিক মালিকের মধ্যে একটি জমি বা সম্পত্তি ভাগ করা হয়। যদি একাধিক ব্যক্তি একত্রে কোনো সম্পত্তির মালিক হন এবং তারা নিজেদের মধ্যে সম্পত্তি ভাগ করার সিদ্ধান্ত নেন, তাহলে বন্টননামা দলিলটি তৈরি করা হয়। এই দলিলের মাধ্যমে, প্রতিটি পক্ষের ভাগ বা মালিকানার অংশ স্পষ্টভাবে নির্ধারিত হয়। দলিলটি সংশ্লিষ্ট সকল পক্ষের সম্মতি ও স্বাক্ষরের মাধ্যমে বৈধ হয়। বন্টননামা দলিলের কিছু বৈশিষ্ট্য: ১. সম্পত্তির বণ্টন: দলিলে যে সম্পত্তি বা জমির বণ্টন করা হচ্ছে, তার বিস্তারিত বর্ণনা থাকে। ২. মালিকদের নাম: সকল মালিকের নাম, তাদের অংশ এবং তাদের স্বাক্ষর থাকে। ৩. আইনি বৈধতা: দলিলটি স্থানীয় রেজিস্ট্রার অফিসে রেজিস্ট্রেশন করা হয় যাতে তা আইনি বৈধতা পায়। ৪. মালিকানা নির্ধারণ: সম্পত্তির প্রতিটি অংশের মালিকানা কে কিভাবে পাবে তা নির্ধারিত হয়। এই দলিলটি সম্পত্তির আইনি অধিকার ও মালিকানা নিশ্চিত করতে সহায়তা করে এবং পরবর্তীতে কোনো আইনি জটিলতা এড়াতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। নির্ভূল বন্টন নামা দলিল রেজিষ্ট্রেশন করতে যোগাযোগ করুন আমাদের এক্সপার্টদের সাথে। আমরা অত্যন্ত আন্তরিকতা ও পেশাদারিত্বের সাথে আপনার বন্টননামা দলিল রেজিষ্ট্রেশন সম্পন্ন করতে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ।
*আম-মোক্তার নামা বা পাওয়ার অফ এ্যাটর্নি দলিল রেজিস্ট্রেশন।
আম-মোক্তারনামা বা পাওয়ার দলিল হলো একটি আইনি দলিল যা এক ব্যক্তি (প্রধান বা প্রোক্সি) অন্য ব্যক্তিকে (প্রতিনিধি বা *এজেন্ট*) কিছু নির্র্দিষ্ট ক্ষমতা বা অধিকার প্রদান করতে ব্যবহার করে। এর মাধ্যমে, প্রধান ব্যক্তি তার পক্ষ থেকে কিছু নির্দিষ্ট কাজ বা সিদ্ধান্ত গ্রহণ করার জন্য আইনগতভাবে অন্য ব্যক্তিকে অনুমতি দেন। পাওয়ার দলিলের উদ্দেশ্য: - ক্ষমতা প্রদান: এটি একটি আইনি দলিল যার মাধ্যমে একজন ব্যক্তি অন্যকে তার পক্ষ থেকে কাজ করতে ক্ষমতা দেয়। - প্রতিনিধিত্ব: এটি মূলত একজন ব্যক্তির পক্ষ থেকে অন্য ব্যক্তি কিছু কাজ বা চুক্তি সম্পন্ন করতে সক্ষম হয়, যেমন সম্পত্তি ক্রয়-বিক্রয়, ব্যাংক লেননে, চিকিৎসা সিদ্ধান্ত নেওয়া ইত্যা।ি - স্বাক্ষর বা কার্যক্রম পরিচালনা: একজন ব্যক্তি পাওয়ার অফ অ্যাটর্নি দলিলের মাধ্যমে অন্য ব্যক্তিকে তার স্বাক্ষর বা কার্যক্রম পরিচালনা করার ক্ষমতা প্রদান করতে পারেন। সঠিকভাবেআম-মোক্তারনামা বা পাওয়ার দলিল দলিল রেজিষ্ট্রেশন করতে যোগাযোগ করুন আমাদের এক্সপার্টদের সাথে। আমরা অত্যন্ত আন্তরিকতা ও পেশাদারিত্বের সাথে আপনার দলিল রেজিষ্ট্রেশন সম্পন্ন করতে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ।
*ফরেন পাওয়ার দলিল রেজিস্ট্রেশন।
ফরেন পাওয়ার দলিল* (ঋড়ৎবরমহ চড়বিৎ ড়ভ অঃঃড়ৎহবু) হলো এমন একটি আইনি দলিল যা একজন প্রবাসী ব্যক্তি অন্য একজন দেশে অবস্থানরত ব্যক্তি বা সংস্থাকে (এজেন্ট) কিছু নির্ষ্টি কাজ সম্পাদন করার জন্য ক্ষমতা প্রদান করে। এটি সাধারণত তখন ব্যবহার করা হয়, যখন প্রধান ব্যক্তি (যিনি দলিলটি প্রদান করছেন) বিদেশে অবস্থান করছেন এবং একটি নির্দিষ্ট আইনি কাজ করতে সক্ষম হবেন না। তখন তিনি একটি ফরেন পাওয়ার অফ অ্যাটর্নি তৈরি করে তার প্রতিনিধি নিয়োগ করেন। ফরেন পাওয়ার দলিলের বৈশিষ্ট্য: ১. ক্ষমতা প্রদান: ফরেন পাওয়ার লিলের মাধ্যমে প্রধান ব্যক্তি, এজেন্ট বা প্রতিনিধিকে একটি নির্ষ্টি কাজ করার ক্ষমতা প্রদান করেন। এই কাজটি সাধারণত নির্দিষ্ট হয়, যেমন সম্পত্তি কেনা-বেচা, ব্যাংক লেনদেন বা আইনি চুক্তি সম্পাদন। ২. আইনি বৈধতা: ফরেন পাওয়ার লিলটি আইনি স্বীকৃতি পাওয়ার জন্য সাধারণত রেজিস্ট্রেশন করতে হয়। এম্বাসির মাধ্যমে এই কার্যত্রম সস্পন্ন করা হয়। সঠিকভাবেফরেন পাওয়ার দলিল দলিল রেজিষ্ট্রেশন করতে যোগাযোগ করুন আমাদের এক্সপার্টদের সাথে। আমরা অত্যন্ত আন্তরিকতা ও পেশাদারিত্বের সাথে আপনার দলিল রেজিষ্ট্রেশন সম্পন্ন করতে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ।
*ভ্রম সংশোধন দলিল রেজিষ্ট্রেশন।
ভ্রম সংশোধন দলিল হলো একটি আইনি দলিল যা ব্যবহার করা হয় যখন কোনো পূর্ববর্তী দলিলে ভুল বা ভুল তথ্য থাকে এবং সেই ভুল সংশোধন করা প্রয়োজন। সাধারণত, কোনো সম্পত্তির দলিল বা চুক্তির মধ্যে কিছু ভুল (যেমন, নাম, ঠিকানা, পরিমাণ, বা মালিকানা সম্পর্কিত তথ্য) থাকলে সেই ভুল সংশোধন করার জন্য এই দলিলটি তৈরি করা হয়। ভ্রম সংশোধন দলিলের উদ্দেশ্য: ১. ভুল তথ্য সংশোধন করা: যদি কোনো লিলে ভুলভাবে কোনো তথ্য বা বিবরণ দেওয়া হয়ে থাকে, যেমন নামের ভুল লেখা, ভুল জায়গায় মালিকানা উল্লেখ, বা অন্যান্য বিশ ভুল, তবে সেই ভুল সংশোধন করতে ভ্রম সংশোধন দলিলটি ব্যবহৃত হয়। ২. আইনি বৈধতা নিশ্চিত করা: এই দলিলটি সংশোধনের মাধ্যমে আগের দলিলের আইনি বৈধতা নিশ্চিত করা হয় এবং তা পরবর্তীতে আইনগতভাবে গ্রহণযোগ্য হয়। ৩. দলিলের ঠিক তথ্য প্রদান: এটি ভুল তথ্য সংশোধন করে সঠিক তথ্য প্রদান করে, যা পরবর্তীতে আইনি জটিলতা এড়াতে সাহায্য করে। ভ্রম সংশোধন দলিলের বৈশিষ্ট্য: ১. ভুলের বর্ণনা: সংশোধন করা রকার এমন ভুল তথ্যের বিশ বর্ণনা। ২. সংশোধিত তথ্য: ভুল ত্েযর পরিবর্তে সঠিক ত্য প্রদান করা হয়। ৩. দলিলের তারিখ: সংশোধন দলিলের তারিখ এবং মূল দলিলের তারিখ উল্লেখ করা হয়, যাতে সেটা পূর্ববর্তী দলিলের সংশোধন হিসেবে বিবেচিত হয়। ৪. পক্ষের স্বাক্ষর: সংশোধন দলিলে সংশ্লিষ্ট পক্ষগুলির স্বাক্ষর থাকতে হয়, এবং এটা আইনি প্রমাণ হিসেবে কাজ করে। কোনো দলিলে যদি ভুল তথ্য সংশোধন করা না হয়, তবে তা ভবিষ্যতে আইনি সমস্যার সৃষ্টি করতে পারে, তাই ভ্রম সংশোধন দলিল তৈরি করা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। সঠিকভাবে দলিল রেজিষ্ট্রেশন করতে যোগাযোগ করুন আমাদের এক্সপার্টদের সাথে। আমরা অত্যন্ত আন্তরিকতা ও পেশাদারিত্বের সাথে আপনার দলিল রেজিষ্ট্রেশন সম্পন্ন করতে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ।
*চুক্তিপত্র দলিল (Agreement Deed)
চুক্তিপত্র দলিল হলো একটি আইনি দলিল যা দুটি বা তার বেশি পক্ষের মধ্যে কোনো চুক্তি বা সমঝোতা স্বাক্ষরের মাধ্যমে তৈরি হয়। এটি একটি আইনি চুক্তি যা পক্ষগুলোর মধ্যে কোনো নির্ষ্টি শর্তাবলী, অধিকার, দায়িত্ব, এবং শর্তাবলী স্পষ্টভাবে বর্ণনা করে। এই দলিলটি আইনি দৃষ্টিকোণ থেকে অপরাধী বা বিরোধ নিষ্পত্তির ক্ষেত্রে আইনি প্রমাণ হিসেবে কাজ করতে পারে। চুক্তিপত্র দলিলের বৈশিষ্ট্য: ১. পক্ষগুলির নাম: চুক্তির পক্ষগুলোর নাম এবং পরিচয় উল্লেখ করা হয় (যেমন, এক বা একাধিক ব্যক্তি, প্রতিষ্ঠান, বা কোম্পানি)। ২. চুক্তির উদ্দেশ্য: চুক্তির মূল উদ্দেশ্য এবং সেটি সম্পন্ন করার শর্তাবলী বর্ণনা করা হয়। ৩. শর্তাবলী: চুক্তির মধ্যে উল্লিখিত সমস্ত শর্তাবলী যেমন সময়সীমা, পরিমাণ, মূল্য, শর্তাবলী বা অন্য কোনো প্রাসঙ্গিক বিষয়। ৪. *দায়িত্ব ও অধিকার*: প্রতিটি পক্ষের দায়-দায়িত্ব এবং অধিকার সুনির্ষ্টিভাবে উল্লেখ করা হয়। ৫. স্বাক্ষর: চুক্তিপত্রটি তখনই বৈধ হয় যখন উভয় পক্ষ বা পক্ষগুলির স্বাক্ষর থাকে। এ ছাড়া, এটি দুই পক্ষের সম্মতির প্রমাণ হিসেবে ব্যবহৃত হয়। ৬. আইনি প্রভাব: চুক্তি পূর্ণাঙ্গভাবে আইনি কার্যক্ষমতার অধীনে থাকে এবং আইনি প্রয়োগযোগ্যতা থাকে। ৭. সম্ভাব্য শাস্তি বা জরিমানা: যদি কোনো পক্ষ চুক্তি ভঙ্গ করে, তবে সেই সম্পর্কে শাস্তি বা জরিমানা কী হবে, তা উল্লেখ করা হয়। সঠিকভাবে দলিল রেজিষ্ট্রেশন করতে যোগাযোগ করুন আমাদের এক্সপার্টদের সাথে। আমরা অত্যন্ত আন্তরিকতা ও পেশাদারিত্বের সাথে আপনার দলিল রেজিষ্ট্রেশন সম্পন্ন করতে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ।
*মর্টগেজ ও মর্টগেজ অবমুক্তি দলিল রেজিষ্ট্রেশন।
* মর্টগেজ দলিল* মর্টগেজ দলিল হলো একটি আইনি দলিল যা সম্পত্তির উপর ঋণগ্রহণের সময় ব্যবহার করা হয়। এই দলিলের মাধ্যমে ঋণগ্রহীতা (যিনি ঋণ নিচ্ছেন) ঋণদাতাকে (ব্যাংক বা আর্থিক প্রতিষ্ঠান) সম্পত্তি অধিকারী হওয়ার জন্য একটি সুরক্ষা প্রদান করে। এটি একটি নিরাপত্তা চুক্তি, যার মাধ্যমে ঋণগ্রহীতা ঋণ পরিশোধ না করলে ঋণদাতা ওই সম্পত্তি বাজেয়াপ্ত করে ঋণ পরিশোধ করতে পারে। মর্টগেজ দলিলের মাধ্যমে ঋণগ্রহীতা ঋণদাতাকে একটি সম্পত্তি বন্ধক রাখেন, এবং এই সম্পত্তি ঋণ পরিশোধের নিশ্চয়তা হিসেবে ব্যবহৃত হয়। যদি ঋণগ্রহীতা ঋণ পরিশোধ করতে ব্যর্থ হয়, তবে ঋণদাতা সেই সম্পত্তি বিক্রি করে ঋণ পরিশোধ করতে পারে। মর্টগেজ দলিলের বৈশিষ্ট্য: ১. ঋণগ্রহীতার এবং ঋণদাতার নাম: লিলে ঋণগ্রহীতা (যিনি ঋণ নিচ্ছেন) এবং ঋণদাতা (যিনি ঋণ দিচ্ছেন) উভয়ের নাম উল্লেখ থাকে। ২. সম্পত্তির বর্ণনা: যে সম্পত্তি মর্টগেজ করা হচ্ছে, তার বিস্তারিত বর্ণনা, যেমন, সম্পত্তির অবস্থান, আয়তন, বৈশিষ্ট্য ইত্যাদি। ৩. ঋণের পরিমাণ এবং শর্ত: ঋণের পরিমাণ, ঋণের সুদের হার, ঋণ পরিশোধের সময়সীমা এবং অন্যান্য শর্তাবলী উল্লেখ থাকে। ৪. ঋণ পরিশোধের শর্ত: ঋণগ্রহীতা ঋণ পরিশোধ না করলে ঋণদাতার কী পদক্ষেপ গ্রহণ করার অধিকার থাকবে, যেমন সম্পত্তি বাজেয়াপ্ত করা। ৫. বাজেয়াপ্তির প্রক্রিয়া: যদি ঋণ পরিশোধ না করা হয়, তাহলে ঋণদাতা কীভাবে সম্পত্তি বিক্রি বা বাজেয়াপ্ত করবে, তা উল্লেখ থাকে। সঠিকভাবেমর্টগেজ দলিল রেজিষ্ট্রেশন করতে যোগাযোগ করুন আমাদের এক্সপার্টদের সাথে। আমরা অত্যন্ত আন্তরিকতা ও পেশাদারিত্বের সাথে আপনার দলিল রেজিষ্ট্রেশন সম্পন্ন করতে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ।
* মর্টগেজ অবমুক্তি দলিল* (গড়ৎঃমধমব জবষবধংব উববফ) মর্টগেজ অবমুক্তি দলিল হলো একটি আইনি দলিল যা ব্যবহৃত হয় যখন ঋণগ্রহীতা তার ঋণ পরিশোধ সম্পূর্ণ করেন এবং সেই কারণে ঋণদাতা (যেমন, ব্যাংক বা আর্থিক প্রতিষ্ঠান) সম্পত্তি থেকে মর্টগেজ (ঋণ সুরক্ষা) মুক্তি দেয়। এটি মূলত একটি সনদপত্র যা প্রমাণ করে যে, ঋণগ্রহীতা তার মর্টগেজ ঋণ পুরোপুরি পরিশোধ করেছেন এবং এখন তিনি সম্পত্তির পূর্ণ মালিকানা পুনরুদ্ধার করেছেন। মর্টগেজ অবমুক্তি দলিলের উদ্দেশ্য: ১. মর্টগেজ মুক্তি: ঋণ পরিশোধের পর, ঋণদাতা সম্পত্তির উপর থেকে মর্টগেজ মুক্তি দেয়, র্আৎ সম্পত্তির উপরে আর কোনো ঋণ বা দায়বদ্ধতা থাকে না। ২. সম্পত্তির মুক্ত মালিকানা: ঋণগ্রহীতা এখন সম্পত্তির পূর্ণ মালিক হয়ে ওঠেন, এবং আইনি দৃষ্টিকোণ থেকে সম্পত্তির উপর আর কোনো ঋণগ্রহণকারী স্বত্বাধিকারী নয়। ৩. আইনি প্রমাণ: এটি আইনি দলিল হিসেবে ব্যবহৃত হয় যে, ঋণ পরিশোধ করা হয়েছে এবং সম্পত্তি থেকে মর্টগেজ বন্ধ হয়েছে।

কোন সম্পত্তির বর্তমান মালিকের পূর্ববর্তী মালিকগণের মালিকানা দলিল গুলোকে বায়া দলিল বলে। সম্পত্তির যথার্থ মালিকানা নির্ধারণের জন্য পূর্ববর্তী পুরাতন দলিল ( বায়া দলিল) গুলোর গুরুত্বপূর্ণ অপরিসীম। এ সকল দলিলের অনুপস্থিতিতে উক্ত সম্পত্তির মালিকানার যথার্থতা নিশ্চিত করা অসম্ভব। তাই, পুরাতন বায়া দলিল গুলোর মাধ্যমে সম্পত্তির নিষ্কণ্টকতা যাচাইয়ের জন্য ওই দলিলগুলো সংরক্ষণে রাখা অতীব জরুরী। তাই আপনার সম্পত্তির বায়া দলিল গুলো সংরক্ষণে রাখার জন্য যোগাযোগ করুন আমাদের প্রপার্টি এক্সপার্টদের সাথে। আমরা খুব দ্রুত সময়ের মধ্যে সকল ধরনের দলিলের সার্টিফাইড কপি উত্তোলন করে থাকি।

কোন নির্দিষ্ট এলাকার প্রত্যেক ভূখন্ড সরেজমিনে পরিমাপ করে নির্দিষ্ট স্কেল অনুসারে এর অবস্থান এবং আয়তন সম্বলিত একটি মৌজা নকশা প্রণয়ন করে প্রত্যেক ভূখন্ডের মালিক, দখলদার, জমির পরিমাণ, মালিকানার পরিমান, জমির শ্রেণী ইত্যাদি সম্বলিত ভূমি রেকর্ড বা খতিয়ান প্রনয়ন করাই ভূমি জরিপ। বাংলাদেশে ১৮৮৮ সাল থেকে বর্তমান পর্যন্ত মোট ৪ টি ভূমি জরিপ সম্পন্ন হয়েছে এবং জরিপ খতিয়ান প্রস্তুত করা হয়েছে। এগুলো হলো CS, SA, RS, BS বা BRS খতিয়ান। কোন একটি ভূখণ্ড বা সম্পত্তির নিষ্কণ্টকতা যাচাইয়ের জন্য এ সকল জরিপ খতিয়ানের গুরুত্ব অপরিসীম। দলিলের বয়ানের সাথে সামঞ্জস্য রেখে কোনো সম্পত্তির পর্যায়ক্রমিক মালিকানা ঠিক আছে কিনা তা বোঝার জন্য এই চারটি (CS, SA, RS, BS বা BRS) জরিপ খতিয়ান থাকা অত্যাবশ্যক। তাই আপনার ক্রয়কৃত সম্পত্তির জরিপ খতিয়ান গুলো সংরক্ষণ করুন আজই। আমরা খুব দ্রুত সময়ের মধ্যে সকল ধরনের জরিপ খতিয়ান (CS, SA, RS, BS বা BRS, ঢাকা সিটি জরিপ ) এর সার্টিফাইড কপি এবং মৌজা ম্যাপ উত্তোলন করে থাকি।

সম্পত্তি ক্রয়ের পর ভূমি অফিসে আপনার নামে নামজারি করার পরবর্তীতে অবশ্যই আপনাকে উক্ত সম্পত্তির হোল্ডিং নাম টা আপনার নামে করতে হবে। আপনার সারা জীবনের সঞ্চিত অর্থ দিয়ে ক্রয় করা সম্পত্তি অন্য কারো নামে নথিবদ্ধ করে রাখবেন নাকি নিজের নামে নামকরণ করবেন? তাই, এই বিষয়টা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ নিজের নামে হোল্ডিং করে রাখা। আপনাদের ভবিষ্যৎ ঝুঁকি এবং ঝামেলা এড়াতে আমাদের ল্যিগাল এক্সপার্ট টিম প্রস্তুত রয়েছে আপনার সকল জটিলতার সুষ্ঠু সমাধান নিশ্চিত করতে এবং আপনার স্বপ্নের সম্পত্তি সুরক্ষিত রাখতে।

আপনার স্বপ্নের সম্পত্তি ( ফ্ল্যাট) ক্রয়ের পরবর্তীতে রক্ষণাবেক্ষণের সর্বশেষ প্রক্রিয়া হলো নির্ধারিত অফিস থেকে ক্রয়কৃত ফ্ল্যাটের গ্যাস সংযোগ এর নাম পরিবর্তন করে নিজের নামে হালনাগাদ করা। কেননা, উক্ত ফ্ল্যাটের গ্যাস সংযোগ এর নাম বিক্রেতার নামে রয়েছে, তাই উক্ত সম্পত্তির গ্যাস ও বিদ্যুৎ সংযোগ এর নাম অবশ্যই পরিবর্তন করে আপনার নিজ নামে নথিভূক্ত করতে হবে। তাছাড়া পাসপোর্ট এর জন্য আবেদন করতেও এসব ইউটিলিটি বিল এর কাগজ থাকা জরুরী । গ্যাস এর নাম পরিবর্তন করে নিজের নামে হালনাগাদ করতে যোগাযোগ করুন আমাদের এক্সপার্ট টিমের সাথে।

আপনার স্বপ্নের সম্পত্তি ( ফ্ল্যাট) ক্রয়ের পরবর্তীতে রক্ষণাবেক্ষণের সর্বশেষ প্রক্রিয়া হলো নির্ধারিত অফিস থেকে ক্রয়কৃত ফ্ল্যাটের বিদ্যুৎ সংযোগ এর নাম পরিবর্তন করে নিজের নামে হালনাগাদ করা। কেননা, উক্ত ফ্ল্যাটের বিদ্যুৎ সংযোগ এর নাম বিক্রেতার নামে রয়েছে, তাই উক্ত সম্পত্তির বিদ্যুৎ সংযোগ এর নাম অবশ্যই পরিবর্তন করে আপনার নিজ নামে নথিভূক্ত করতে হবে। তাছাড়া পাসপোর্ট এর জন্য আবেদন করতেও এসব ইউটিলিটি বিল এর কাগজ থাকা জরুরী । বিদ্যুৎ সংযোগ এর নাম পরিবর্তন করে নিজের নামে হালনাগাদ করতে যোগাযোগ করুন আমাদের এক্সপার্ট টিমের সাথে।

আপনার আয়কর রিটার্ন হচ্ছে আপনার আয়-ব্যয়, যাবতীয় সকল সম্পত্তির একটি বৃত্তান্ত যা সরকারের তথ্যভাÐারে লিপিবদ্ধ থাকবে। তাই আয়কর রিটার্ন সঠিকভাবে ও সঠিক নির্দেশনায় দাখিল করা অত্যন্ত জরুরী, অন্যথায় আপনার ট্যাক্স ফাইলটি অডিট, জরিমানা, নোটিস সহ নানা ধরনের ঝুকির সম্মুখীন হতে পারে। তাই আপনার আয়কর রিটার্ন সাবমিটের জন্য আনাড়ি কাউকে দায়িত্ব না দিয়ে একজন এক্সপার্ট কর আইনজীবীর সাথে আলোচনা করে ফাইল সাবমিট করুন। অল্প টাকাতে ফাইল সাবমিট এর প্রলোভনে পড়ে আপনার সম্পদের বিবরণ সম্বলিত আয়কর রিটার্ন ফাইলটি কে ঝুকিতে ফেলবেন না। ব্যক্তিগত আয়কর রিটার্ন প্রস্তুত এবং জমা দিতে আমাদের রয়েছে দক্ষ ও অভিজ্ঞ ট্যাক্স এক্সপার্ট টিম। আমরা অত্যন্ত দক্ষতা, আন্তরিকতা এবং পেশাদারিত্বের সাথে সঠিক বিশ্লেষণের মাধ্যমে আমাদের গ্রাহকদের আয়- ব্যয় হিসাব নিরুপন করে আয়কর রিটার্ন প্রস্তুত ও জমা প্রদান করে থাকি। তাই, ট্যাক্স সংক্রান্ত ভবিষ্যৎ ঝামেলা এড়াতে আপনার ব্যাক্তিগত আয়কর রিটার্ন প্রস্তুত করতে যোগাযোগ করুন আমাদের ট্যাক্স এক্সপার্টদের সাথে।

বর্তমান সময়ের প্রেক্ষিতে e-TIN অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ একটি ডকুমেন্টস। ব্যবসা-বাণিজ্য, চাকরি থেকে শুরু করে, ব্যাংক একাউন্ট খোলা এমনকি দলিল রেজিস্ট্রেশনের ক্ষেত্রেও ই-টিন থাকা বাধ্যতামূলক করেছে সরকার। আপনার ঊ-ঞওঘ ঈবৎঃরভরপধঃব এ যেকোনো ধরনের ভূলের জন্য বেশ বিড়ম্বনা তে পড়তে হয়, e-TIN Certificate এ যেকোনো ধরনের ভুল ( নামের বানান ভূল, পিতা মাতার নামের বানানে ভূল, ঠিকানাতে ভূল) সংশোধন এর জন্য যোগাযোগ করুন আমারে ল্যিগাল এক্সপার্ট টিমের সাথে। আমদের ল্যিগাল এক্সপার্ট টিম পেশাদারিত্বের সাথে আপনার e-TIN Certificate এর ভূল নাম/ বানান/এড্রেস সংশোধন করে দিতে প্রস্তুত রয়েছে। যদি এমন হয় আপনি পূর্বে টিন সার্টিফিকেট করেছেন কিন্তু বর্তমানে আপনার টিন সার্টিফিকেটটি হারিয়ে গিয়েছে, আপনি ইউজার আইডি - পাসওয়ার্ড ভুলে গিয়েছেন, এমনকি টিন নম্বরটি ও আপনার সংরক্ষণে নেই, কোন মোবাইল নাম্বার দিয়ে ই টিন রেজিস্ট্রেশন করেছেন তাও ভূলে গিয়েছেন। সেক্ষেত্রেই আপনার টিন সার্টিফিকেট টি উদ্ধার করতে যোগাযোগ করূন আমাদের লিগ্যাল এক্সপার্ট টিম এর সাথে।